নিউজবাংলাদেশ

বিদেশেও বয়কট ইন্ডিয়া

  • লণ্ডনে ইন্ডিয়া হাউজ অবরোধ
  • ভারতীয় আগ্রাসন বিরোধী বিক্ষোভ
  • ভারতীয় পণ্য বয়কটে বিপুল সমর্থন
  • মোদি-আদানির প্রতিকৃতিতে জুতার মালা
  • বিশ্বব্যাপী ইন্ডিয়ান দূতাবাস ঘেরাও করবে প্রবাসীরা

।। সুরমা প্রতিবেদন ।।

লণ্ডন, ২৫ এপ্রিল-  বাংলাদেশের অভ্যন্তরীণ বিষয়ে ভারতের হস্তক্ষেপ, সীমান্ত হত্যা ও নিরপেক্ষ নির্বাচনে হস্তক্ষেপের কারণে সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে সাম্প্রতিক ‘ইন্ডিয়া আউট’ ও ‘বয়কট ইন্ডিয়ান প্রোডাক্টস’ নামে ভারত বিরোধী যে ক্যাম্পেইন চলছে তা দেশের গন্ডি ছাড়িয়ে আস্তে আস্তে পুরো বিশ্বে ছড়িয়ে পড়ছে। বাংলাদেশ ও ভারত ছাড়াও স্বার্থ সংশ্লিষ্ট দেশগুলোর রাজনীতি ও কূটনৈতিক অঙ্গনেও বিষয়টি নিয়ে ব্যাপক আলোচনা হচ্ছে ।

গত ২২শে এপ্রিল সোমবার যুক্তরাজ্যভিত্তিক ২১ টি মানবাধিকার সংগঠন নিয়ে গঠিত ‘গ্লোবাল বাংলাদেশিস এলায়েন্স ফর হিউম্যান রাইটস (জিবিএএইচআর)’  উদ্যোগে বাংলাদেশের অভ্যন্তরীণ বিষয়ে ভারতের হস্তক্ষেপ, সীমান্ত হত্যা ও নিরপেক্ষ নির্বাচনে হস্তক্ষেপ এবং ভারতীয় ভারতীয় পণ্য বর্জনের সমর্থনে লণ্ডনে ইন্ডিয়া হাউজ অবরোধ করে বিক্ষোভ সমাবেশ করা হয়। কর্মব্যস্ত দিনেও এতে প্রায় অর্ধ সহস্র প্রবাসী বাংলাদেশি অংশ নেন। বিক্ষোভ চলাকালে ভারতের প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি ও আদানির মুখোশ সম্বলিত প্রতিকৃতিতে জুতার মালা পরিয়ে বিক্ষোভকারীরা তাদের তীব্র ক্ষোভ ও ঘৃণা প্রকাশ করেন।

সোমবার দুপুর ১২টা থেকেই সেন্ট্রাল লণ্ডনের টেম্পল এর অল্ডউইচ এ অবস্থিত ইন্ডিয়ান হাউজের সামনে প্রবাসী বাংলাদেশি মানবাধীকার কর্মীরা জমায়েত হতে শুরু করেন। বিকাল ৪টা পর্যন্ত সেখানে তারা অবস্থান করেন। ইন্ডিয়ান হাইকমিশন অবরোধ করে বাংলাদেশি মানবাধীকার কর্মীরা ‘ইন্ডিয়া আউট’ ও ‘বয়কট ইন্ডিয়ান প্রোডাক্টস’সহ ভারতীয় আগ্রাসন বিরোধী নানান স্লোগান দেন। হাইকমিশন অবরোধ ও বিক্ষোভ সমাবেশে অংশগ্রহণকারী বাংলাদেশি মানবাধীকার কর্মীদের উত্তপ্ত স্লোগানে গোটা এলাকা মুখরিত হয়ে উঠে। এ সময় রাস্তায় চলাচলরত গাড়ির গতি ধীর হয়ে যায়। ইন্ডিয়ান হাইকমিশনে কর্মরতদের নিরাপত্তা রক্ষায় পুলিশ মূল ফটকে অবস্থান নেয়। পরে সীমান্ত হত্যা বন্ধ ও বাংলাদেশের অভ্যন্তরীণ বিষয়ে ভারতের হস্তক্ষেপ বন্ধের দাবিতে সমাবেশকারী মানবাধীকার কর্মীরা ভারতীয় পররাষ্ট্রমন্ত্রী ড. জয়শংকর বরাবরে হাই কমিশনে স্মারকলিপি প্রেরণ করেন।

‘গ্লোবাল বাংলাদেশিস এলায়েন্স ফর হিউম্যান রাইটস (জিবিএএইচআর)’ এর আহবায়ক ও সাপ্তাহিক সুরমা সম্পাদক শামসুল আলম লিটনের নেতৃত্বে অনুষ্ঠিত ‘ইন্ডিয়ান হাইকমিশন ঘেরাও ও বিক্ষোভ সমাবেশ’ এর সাথে সংহতি প্রকাশ করে বাংলাদেশ থেকে ভার্চুয়াল মাধ্যমে বক্তব্য রাখেন বিশ্বখ্যাত বাংলাদেশি আলোকচিত্রী ও মানবাধীকার কর্মী ড. শহিদুল আলম, প্যারিস থেকে মানবাধীকার কর্মী ও ভারতীয় পণ্য বর্জন আন্দোলনের উদ্যোক্তা ড. পিনাকী ভট্টাচার্য এবং বাংলাদেশ থেকে সাবেক ডাকসু ভিপি নূরুল হক নূর।

ড. শহিদুল আলম বলেন, ‘বাংলাদেশ সরকার ক্ষমতায় টিকে থাকার জন্য বাংলাদেশকে ভারতের কাছে বিক্রি করে দিচ্ছে। ভারত ১৯৭১ সালের মুক্তিযুদ্ধে বাংলাদেশকে যে সাহায্য করেছে তাতে আজকের ভারত হটাও আন্দোলন অভাবনীয়। কিন্তু ভারত তার পার্শ্ববর্তী দেশগুলোর সাথে বিশেষ করে বাংলাদেশের সাথে যে ব্যবহার করে আসছে তাতে ধারনা পরিষ্কার হয়ে যায়। বাংলাদেশের বর্তমান সরকারকে যেভাবে ভারত সাহায্য করে আসছে দিনের পরে দিন, তাতে কোন দেশের জনগনের পক্ষেই ভারতকে সম্মানের জায়গায় বসিয়ে রাখা সম্ভব নয়।’ তিনি আরও বলেন, ‘অবৈধ সরকারকে সাহায্য করার জন্য ভারত আমদের দেশের কাছ থেকে বিভিন্ন অবৈধ চুক্তির বিনিময়ে হাতিয়ে নিচ্ছে কোটি কোটি টাকা। নিচ্ছে বিনা পয়সায় টান্জিট। লক্ষ লক্ষ অবৈধ ভারতীয় কাজ করছে বাংলাদেশে। বিনিময়ে দিচ্ছে সীমান্তে বাংলাদেশিদের লাশ। এমনকি এই স্বাধীনতা দিবসেও ভারত আমাদের দিয়েছে ২ জনের লাশ। হাসিনাকে এসব করে ভারত আমাদের বুঝিয়ে দিচ্ছে আমরা বাংলাদেশিরা ভারতের দাস। আমাদের দেশের অবৈধ মন্ত্রীরা বলছে ভারতের সাথে আমাদের স্বামী-স্ত্রী সম্পর্ক। সেটা যে গৃহ নির্যাতন সেটা আমরা হাড়ে হাড়ে বুঝে গিয়েছি। এটা এখন পরিস্কার যে বাংলাদেশের মুক্তিযুদ্ধের কারণে সবচেয়ে বেশি লাভবান ভারত, বাংলাদেশিরা তা বুঝে গিয়েছে। ভারতীয় “র” যেভাবে বাংলাদেশকে চালাচ্ছে তা আজ বাংলাদেশিরা কোন ভাবেই মেনে নিতে পারছে না।’

ড. পিনাকী ভট্টাচার্য ভার্চুয়াল বক্তব্যে বলেন, ‘আমাদের এই কর্মসুচি ধারাবাহিক থাকবে এবং ভারত যদি আমাদের সাথে বন্ধুত্ব সম্পর্ক বজায় রাখতে চায় তাহলে অতিসত্তর বাংলাদেশের রাজনীতিতে নিরপেক্ষতার উদাহরণ দেখাতে হবে। না হয় আমাদের আন্দোলন শুধু ভারতীয় পণ্য বর্জন নয়, বাংলাদেশ থেকে সকল ভারতীয় স্বার্থ উচ্ছেদ করা হবে।’

সাবেক ডাকসু ভিপি নুরুল হক নূর বলেন, ‘বাংলাদেশের নিপীড়িত মানুষ তাঁর রক্তাক্ত সীমান্ত ও অধিকৃত স্বাধীনতা ও গণতন্ত্রকে ফিরে পেতে প্রয়োজনে বুকের তাজা রক্ত ঢেলে দেয়ার জন্য প্রস্তুত। ভারতকে দায়িত্বশীল ভূমিকার আহ্বান জানিয়ে তিনি বলেন, শুধু পণ্য বর্জন নয়, ভারতের কবল থেকে দেশকে মুক্ত করতে ইন্ডিয়া আউট কর্মসূচি বাস্তবায়নে সকল ধরনের ব্যবস্থা গ্রহণ করা হবে।’

সভাপতির বক্তব্যে ‘গ্লোবাল বাংলাদেশিস এলায়েন্স ফর হিউম্যান রাইটস (জিবিএএইচআর)’ এর আহবায়ক ও সাপ্তাহিক সুরমা সম্পাদক শামসুল আলম লিটন বলেন, ‘বাংলাদেশের স্বাধীনতা ও গণতন্ত্রকে বিপন্ন করে পুরো দক্ষিণ এশিয়ার নিরাপত্তা হুমকি তৈরি করা হচ্ছে। এর দায় সম্পূর্ণ ভাবে নরেন্দ্র মোদি আর বাংলাদেশের অনির্বাচিত প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনাকে বহন করতে হবে। দিল্লী যদি একটি ফ্যাসিবাদী দলের জন্য বাংলাদেশের জনগণের বিপক্ষে তার সমর্থন অব্যাহত রাখে, তাহলে বাংলাদেশের ১৮ কোটি মানুষ আগামী ১শ’ বছর তার জবাব দিতে থাকবে। বন্ধুত্বের জবাব বন্ধুত্ব। শত্রুতার জবাবে বন্ধুত্ব হয়না। এই সত্য দেরী হবার আগেই দিল্লী উপলব্ধি করবে বলে আমরা আশাবাদী হতে চাই। অন্যথায় ভারতীয় পণ্যের পাশাপাশি চিরদিনের জন্য বাংলাদেশকে ভারতীয় প্রভাবমুক্ত করা হবে।’ তিনি আরও বলেন, ‘স্বাধীনতা ও গণতন্ত্রের জন্য বাংলাদেশ পাকিস্তানকে গুডবাই দিয়েছিলো। দিল্লীকেও অচিরেই গুডবাই দেওয়া এখন সময়ের ব্যাপার মাত্র।’

ভারতীয় হাইকমিশন ঘেরাও ও বিক্ষোভ সমাবেশে অন্যান্যের মধ্যে বক্তব্য রাখেন, ‘জিবিএএইচআর’ এর সিনিয়র ফেলো রুপম রাজ্জাক, ‘জিবিএএইচআর’ এর মিডিয়া সেক্রেটারি ও ইক্যুয়াল রাইটস ইন্টারন্যাশনালের সেক্রেটারি নওশিন মুস্তারি মিয়া, ‘নিরাপদ বাংলাদেশ চাই’ এর সভাপতি মুসলিম খান, ‘ভয়েস ফর গ্লোবাল হিউম্যান রাইটস’ এর সভাপতি কামরান হাসান রাজীব, মানবাধীকার কর্মী ও লেখক রাকেশ রহমান, মানবাধীকার কর্মী ব্যারিষ্টার জাকির হাসান, সাংবাদিক ও মানবাধীকার কর্মী শেখ মুহিতুর রহমান বাবলু, মানবাধীকার কর্মী ও সাংবাদিক মিনহাজুল আলম মামুন, মানবাধীকার কর্মী ও সাংবাদিক হাসান জাভেদ  ও ‘গ্লোবাল হিউম্যান রাইটস অ্যান্ড এনভায়রনমেন্টাল ডিফেন্ডারস ফোরাম’ এর চেয়ারপার্সন হাসনাত আরিয়ান খান।

এছাড়াও মানবাধীকার কর্মীদের মধ্যে আরও বক্তব্য রাখেন, ‘নিরাপদ বাংলাদেশ চাই’ এর অ্যাসিস্ট্যান্ট সেক্রেটারি রায়হান আহমেদ, ‘ইআরআই’ এর সহসভাপতি মোঃ ওসমান গনি, সহসভাপতি মোঃ রোকতা হাসান, সাংগঠনিক সম্পাদক জুবায়ের আহমেদ, অর্থসম্পাদক মোহাম্মদ মাসুদুল হাসান, ফাইট ফর রাইট ইন্টারন্যাশনালের সাধারণ সম্পাদক বোরহান উদ্দিন চৌধুরী, মানবাধীকার কর্মী ও মহিলা নেত্রী অন্জনা আলম, তাসলিমা তাজ, জাহানারা আক্তার শিমলা, এ্যাডভোকেট সুফিয়া পারভীন, তোবারক হোসেন, মিশুক হোসেন, মোঃ শরীফ রানা, ‘ই আর আই’ এর  জয়েন্ট সেক্রেটারি মোঃ মহিবুল্লাহ, মাইনোরিটি সেক্রেটারি তাহমিনা আক্তার, মিডিয়া বিষয়ক সম্পাদক বেলাল আহমেদ রনি, প্রচার সম্পাদক রফিকুল ইসলাম, প্রচার সম্পাদক শাহীন আহমদ, সিনিয়র জয়েন্ট সেক্রেটারি মাহমুদ হোসাইন, জয়েন্ট সেক্রেটারি আব্দুল্লাহ আল জাবির, অ্যাসিস্ট্যান্ট সেক্রেটারি একেএম রুহুল আমিন সরকার, অ্যাসিস্ট্যান্ট সেক্রেটারি তাম্মাম ইসলাম, অ্যাসিস্ট্যান্ট সেক্রেটারি আব্দুল আলিম, এক্সিকিউটিভ মেম্বার শাহরিয়ার কালাম আজাদ, গুম বিষয়ক সম্পাদক মোঃ তফুর আহমদ, ফাইট ফর রাইটস ইন্টারনেশনাল এর আইন বিষয়ক সম্পাদিকা নাদিয়া ফাতেমা আলী, সহ সাংগঠনিক সম্পাদক মোসাম্মৎ  নাজমুন নেছা দ্বীনা, সাবেক শিবির নেতা মো: গিয়াস উদ্দিন, মানবাধিকার কর্মী শাকিলা শারমিন, মানবাধীকার কর্মী মোঃ নিজাম উদ্দীন, মানবাধিকার কর্মী ছদরুল ইসলাম লোকমান প্রমূখ।

ইন্ডিয়ান হাইকমিশন ঘেরাও ও বিক্ষোভ সমাবেশে অন্যান্য মানবাধীকার কর্মীদের মধ্যে উপস্থিত ছিলেন, ‘ইআরআই’ এর ইভেন্ট ম্যানেজমেন্ট সেক্রেটারি ফয়জুল ইসলাম, তথ্য ও প্রযুক্তি বিষয়ক সম্পাদক আব্দুল ওয়াহিদ তালিম, সহকারী সম্পাদক ফজল আহমদ, জনসংযোগ সম্পাদক মোঃ মুজাক্কির আলী, সোশ্যাল ওয়েলফেয়ার সেক্রেটারি মোঃ ছিদ্দিকুর রহমান, মাইনোরিটি রাইট সেক্রেটারি শাকিল আহমদ তুহিন, মোঃ মিজানুর রহমান, জোমানুল ইসলাম, এক্সিকিউটিভ মেম্বার মোঃ আশরাফুল আলম, ইমাদুর রহমান ফাহিম, ফাহিদুল আলম, হানিফ রাব্বানী মিলাদ, মোঃ নাসির উদ্দিন, আলী আশরাফ, মোঃ হাসনাত আল হাবিব, বুরহান উদ্দিন, আলী আশরাফ, মোঃ হাসনাত আল হাবিব, সদরুল ইসলাম, ইমদাদুর রহমান ফাহিম, মাহমুদুল হাসান, মো: সিনান সামী, মো: ইয়াহ ইয়া, সাবির আহমেদ, মারুফ আহমেদ, মো. শরিফুল ইসলাম, হাসান মোর্শেদ, মোস্তফা ইকবাল, মো: ফাহাদ হোসাইন, রাকিব আলী, শাহিন আহমেদ, মো: কামাল হোসেন, জুনেদ আহমদ, বাবুল তালুকদার, যুবায়েদ হাসান, রায়হান চৌধুরী, জহিরুল ইসলাম, এম আশরাফ উদ্দীন,দীপা বেগম, মো: শাহাদাত হোসাইন, মোহাম্মদ আল আমিন, মো: শাহরিয়ার ওয়াহিদ, মোঃ পারভেজ মিয়া সুজা, মেহেদি হাসান ফাহিম, মুনতাসির মুবিন, মো: সাহিদুর রহমান, মোঃ পারভেজ মিয়া সুজা, মুনতাসির মুবিন, মীর ইমরান, মো: তানভীর আহমদ, মো: জামিল আহমেদ, মো: জবলুল আলম বিপুল, মিজানুর রহমান, তানভীর আহমেদ, ইয়াহিয়া আহমেদ, মো: আবু নাসের তানজিম, মো: আশফাকুল ইসলাম ভুঁইয়া, আব্দুল খালেদ ভুঁইয়া, সালমান মিয়া, নাইমুজ্জামান মাহি, মোস্তাক আহমেদ, শাওন বিশ্বাস, মানাতাকা ইস্তিহাদ সৌরভ, মো: শাহাদৎ হোসেন, আব্দুল্লাহ আল ইমরান, রাজীব কান্তি শীল, ফরহাদ হোসেন, মাহফুজ আহমেদ, নাজিম আহমদ, মো: শাহাদাত হোসাইন, সোলেমান আহমদ, মোহাম্মদ আল আমিন, মো: শাহরিয়ার ওয়াহিদ, জুনেদ আহমদ, মো: জামিল আহমেদ, মো: মুরাদ হোসেন, এস এম শামসুজ্জোহা, মালেক আহমেদ নাজিম, মো: আবুল হাসান, জাফরুল করিম, তারেক মাহমুদ, সাজ্জাদ হোসেন মোহন, মো: শরফ উদ্দিন, আব্দুল ওয়াহিদ তালিম, পার্থ বডুয়া, ভুবন দেবনাথ, মো: মাজহার আলী, এম এ হাসনাত, আকিবুল হাসান, সৈয়দ মুহিবুর আলী, তাম্মাম ইসলাম, রহিম আহমেদ হাদি, ইয়াহইয়া আহমেদ, মো: আবু সুফিয়ান, মো: মোতাসিম বিল্লাহ জাজেব, মো: শামছুল ইসলাম, মাহমুদুল হাসান জনি, মো: মোস্তাফিজুর রহমান, ছয়েফ আহমেদ, আব্দুল আলিম, মো: আনোয়ার হোসেন তুহিন, মোহাম্মদ ফাহিদুল আলম, মো: দেলোয়ার হোসাইন, মো: মিজানুর রহমান, মো: ইমাদ উজ্জামান, মো: আব্দুল মোহাইমিন সোহান, এম এম ইয়াজদিন, মো: রেজান আহমদ, সুফিয়ান আহমদ, মো: সাব্বির আহমদ, মো: মাহবুবুর রহমান তানভীর, শুয়েব আহমেদ, মোহাম্মদ মোস্তাফিজুর রহমান, জিয়া উদ্দিন চৌধুরী, ওসমান মো: শাহজাদা রহমান, এবাদুর রহমান শিমুল, মো: মাহদীন আল নাহিন, ওয়ালিওর রহমান শাওন, মো: আবু সুফিয়ান, মো: জোবায়ের তালুকদার ও আব্দুল্লাহ হোসেন জাবেদ প্রমুখ।

এসময় লোকাল ও মেইনস্ট্রিম মিডিয়ার বিপুল সংখ্যাক সংবাদকর্মী ও আলোকচিত্রী উপস্থিত ছিলেন। সাংবাদিকরা এই অবরোধ ও বিক্ষোভ সমাবেশ কাভার করেন। নিজেদের সোশ্যাল মিডিয়া পেইজে কেউ কেউ পুরো অনুষ্ঠান লাইভ সম্প্রচার করেন।

Sheikhsbay

Related Articles

Back to top button
Close
Close