কমিউনিটি নিউজনিউজমুক্তচিন্তা

কে বড়ো- সালমান রহমান নাকি ইউপি চেয়ারম্যান? 

সাপ্তাহিক সুরমা পত্রিকায় একটি খোলা চিঠি প্রকাশকে কেন্দ্র করে তোলপাড়

সুরমা নিউজ, লন্ডন ২৩ জুন। সাপ্তাহিক সুরমা পত্রিকায় একটি খোলা চিঠি প্রকাশকে কেন্দ্র করে তোলপাড় আর তুলকালাম কান্ড। আর তার জের ধরে প্রশ্ন উঠেছে বাংলাদেশে আসলে কার চেয়ে কে বড়? ঢাকার নিকটবর্তী নবাবগঞ্জ-দোহার এলাকার একজন ইউনিয়ন পরিষদ চেয়ারম্যান ও তার দলবল তাদের বিরুদ্ধে উত্থাপিত অভিযোগের তদন্ত এড়াতে সন্ত্রাস ও সাইবার অপরাধের পথ বেছে নিয়েছেন। ওই ইউপি চেয়ারম্যানের অপকর্ম আর ক্ষমতার জোর দেখে বিক্ষুব্দ এলাকাবাসী প্রশ্ন তুলেছেন, তাহলে কে শক্তিশালী? স্থানীয় সংসদ সদস্য, যিনি প্রধানমন্ত্রীর উপদেষ্টা মি. সালমান এফ রহমান এলাকার জনপ্রতিনিধি হিসেবে বড়ো নাকি সন্ত্রাস, দুর্নীতি, সাইবার ক্রাইম, মাদক ব্যবসা, নারী নির্যাতনসহ বিভিন্ন অপরাধে যুক্ত ইউনিয়ন পরিষদ চেয়ারম্যান আরিফ শিকদার বড়?নবাবগঞ্জ উপজেলার, বারুয়াখালী ইউনিয়ন পরিষদ চেয়ারম্যান আরিফ শিকদারের বিরুদ্ধে একের পর এক চাঞ্চল্যকর তথ্য প্রকাশিত হচ্ছে। বিভিন্ন সূত্র বলছে যে, আরিফ শিকদার সাম্প্রতিক সময়ের মহা আলোচিত সাহেদের চেয়েও বড় প্রতারক এবং সম্রাটদের চেয়েও বড় মাফিয়া। আরিফ করেনি এমন অপরাধ নেই বললেই চলে। সব অপরাধের সঙ্গেই কোনো না কোনোভাবে যুক্ত অলরাউন্ডার আরিফ শিকদার। বিগত ২৭শে মে সুরমা পত্রিকায় “মাননীয় এমপি মহোদয় বরাবর খোলাচিঠি” প্রকাশের পর তার বিরুদ্ধে এলাকাবাসী এবং বিভিন্ন মহল থেকে অভিযোগের পাহাড় আসছে। তার বিরুদ্ধে যে সমস্ত অভিযোগগুলো আসছে তার মধ্যে রয়েছে, ১.সাইবার ক্রাইম: গণমাধ্যমে প্রকাশিত উক্ত সংবাদটির লিংক “স্টরি অফ নবাবগঞ্জ” নামের একটি ফেসবুক গ্রুপের অন্যতম এডমিন শোয়েব রহমান, তাদের গ্রুপে শেয়ার করেন। তারপরই বারুয়াখালী ইউনিয়নের চেয়ারম্যান আরিফ শিকদার সহ তার সন্ত্রাসী বাহিনীর খড়গের শিকার হন মি.রহমান। নানান ধরনের হুমকি দিয়ে প্রশাসনিক ব্যবস্থা এড়াতে এই চক্র নানা অপচেষ্টায় লিপ্ত হন। সাপ্তাহিক সুরমায় প্রকাশের কয়েক ঘন্টার মধ্যেই অন্যতম এডমিন শোয়েব রহমানকে সাইবার ক্রাইম এর মাধ্যমে গ্রুপ এডমিন থেকে বাদ দিয়ে ওই এলাকার মানুষের সুখ দুঃখের নানা কাহিনী সম্বলিত সকল পোস্ট মুছে ফেলা হয় এবং গ্রুপটিকে  মুছে ফেলার ব্যবস্থা করা (আর্কাইভড করা) হয়, ‌ যেন সাধারণ মানুষ সংবাদগুলো পড়তে, শেয়ার ও কমেন্ট করতে এবং তথ্যগুলো জানতে না পারে। তারপর ২৯ তারিখে ফেসবুক লাইভে এসে একই চক্র দম্ভ ভরে তাদের সাইবার অপরাধের কথা গর্ভভরে স্বীকার করেন ও নানান কটুক্তি সহ অভিযোগকারীদের হুমকি প্রধান করে। (মুছে ফেলা পোষ্টের লিংক:https://www.facebook.com/groups/1773742549511593/permalink/2959215664297603/ যা এখন আর দৃশ্যমান নয়) ।চেয়ারম্যান আরিফ নিজেই পোস্টটিতে কমেন্ট করেন যেখানে তার বিরুদ্ধে উত্থাপিত অভিযোগের কোনো জবাব না দিয়ে নিরাপত্তার কারণে নাম প্রকাশে বিরত ওই এলাকার বাসিন্দা এবং গণমাধমকে নিয়ে বিভিন্ন অপ্রীতিকর ও উস্কানিমূলক বক্তব্য প্রদান করেন।

এলাকাবাসীর সুস্পষ্ট অভিযোগসমূহ সুরমা পত্রিকায় প্রকাশিত হলেও স্থানীয় প্রশাসন কোনো এক অদৃশ্য ইশারায় কোনোপ্রকার তদন্ত থেকে বিরত থাকে। অসংখ্য গুরুতর অভিযোগে অভিযুক্ত চেয়ারম্যান আরিফ আরো লেখেন, অভিযোগটি সম্পূর্ন মিথ্যা বানোয়াট এবং উদ্দেশ্যপ্রণোদিত। এ ব্যাপারে ওপেন চ্যালেঞ্জ। এ ব্যাপারে ওপেন চ্যালেঞ্জ তিনি কাকে করেছেন, তা কিন্তু স্পষ্ট নয়! তিনি কি প্রশাসনকে ওপেন চ্যালেঞ্জ করছেন? তার বিষয়ে আনীত অভিযোগ গুলোর পূর্ণ তদন্ত যেনো তারা না করে? এই চক্র এখানেই ক্ষান্ত হননি, পরের দিন সকালে শোয়েব রহমানের গ্রামের বাড়িতে গিয়ে নানান হুমকি-ধামকি দিয়ে আসে। এ বিষয়ে শোয়েব রহমানের ফেসবুক থেকে নেয়া পোস্টটির গুরুত্বপূর্ণ অংশ তুলে ধরা হলো।#হৃদয়ে_রক্তক্ষরণ #প্রায়_২১_হাজার_সদস্যের_পরিবারে_ভাঙ্গন (#হৃদয়ে_রক্তক্ষরণ) মানুষ রুপি অমানুষ যখন তিল তিল করে গড়ে তোলা সাঝানো গোছানো একটি পরিবার ভেঙ্গে দেয় তখন কেমন লাগে? “মাননীয় সংসদ সদস্য ও উপজেলা প্রশাসন নবাবগঞ্জ ঢাকা এর দৃষ্টি আকর্ষন করছি- আজ থেকে আমার পরিবারের উপর যদি কোন দুর্ঘটনা ঘটে এবং কোন প্রকার নির্যাতনের শিকার হয় তাহলে তার সব দায়দায়িত্ব বারুয়াখালী ইউনিয়নের বর্তমান চেয়ারম্যানকে নিতে হবে। যদি কোন মিথ্যা মামলা সাজানো হয় সেটাও খতিয়ে দেখে ব্যবস্থা নিবেন।” সাইবার সন্ত্রাসীদের এই অপচেষ্টা কি শাক দিয়ে মাছ ঢাকা। নাকি সন্ত্রাসীগ্রুপ নিজেদেরকে আইনের ঊর্ধ্বে ধরে নিয়েছে। কেননা দীর্ঘদিন এদের বিরুদ্ধে মুখ খোলার সাহস কেউ করেনি এবং কেন করেনি উক্ত ঘটনা সমূহ তার উৎকৃষ্ট উদাহরণ। আর এর মাধ্যমেই প্রমাণিত হয় ঘটনার সত্যতা ও গভীরতা এবং মাদক সন্ত্রাসীদের সাইবার সন্ত্রাসের পারদর্শীতা।এলাকাবাসী এখন আরও বিক্ষুব্ধ হয়ে উঠেছেন। এলাকাবাসীর অভিমত-“মাদক সন্ত্রাসীরা কি জানেনা সাইবার সন্ত্রাসের মাধ্যমে কিছু পোষ্ট মুছে দিলেই আলামত চিরতরে মুছে যায় না। আমাদের পুলিশ প্রশাসনের সাইবার ক্রাইম ইউনিট যথেষ্ট শক্তিশালী তারা সহজেই সন্ত্রাসীদের আইডেন্টিফাই করতে পারবে। তাঁরা আরিফের বিরুদ্ধে উত্থাপিত সকল অভিযোগ বিশেষ করে সাইবার ক্রাইম ইউনিটের দৃষ্টি আকর্ষণ করে দ্রুত আইনানুগ ব্যবস্থা গ্রহণের দাবি জানিয়েছেন। এলাকাবাসীর পক্ষে অন্তত ৭জন নিরাপত্তার স্বার্থে তাদের নাম প্রকাশ না করার অনুরোধ জানান।  তবে যেকোনো মূল্যে তারা প্রধানমন্ত্রীর উপদেষ্টা ও স্হানীয় এমপি সালমান এফ রহমানের ব্যক্তিগত হস্তক্ষেপ ও প্রশাসনের কঠোর তদন্তের আহ্বান জানান।

তাহলে জনসাধারণের মনের প্রশ্ন হচ্ছে এর বিস্তার কতদূর?বিগত ২৯ শে,মে২০২১ বারুয়াখালি ডটকম এবং সম্মিলিত প্ল্যাটফর্ম নামক ফেসবুক গ্রুপে চেয়ারম্যান আরিফের ভাই তারেক লাইভ প্রোগ্রাম পরিচালনা করেন (উল্লেখ্য এই গ্রুপটি আরিফের ডিজিটাল পি,আর গ্রুপ)যেখানে সুরমা পত্রিকায় প্রকাশিত সংবাদটির লিংক শেয়ারকারীর পরিবারসহ, সকল আত্মীয়-স্বজনদের কটুক্তি সহকারে সরাসরি যে কোন প্রকার ক্ষয়ক্ষতির হুমকি ধমকি দেওয়া হয় এবং তারেক আরো বলেন:সুরমা পত্রিকার কাছে আরিফ ভাই অলরেডি অফিশিয়ালি প্রতিবাদ পাঠিয়েছে, যে রিপোর্টটি কে লিখেছে কারা লিখেছে এবং রিপোর্টটি ডিলিট করার জন্য এবং সোর্স তাকে দেয়ার জন্য।” সেখানে আরিফ ভাই অলরেডি প্রতিবাদ পাঠিয়েছে এবং নিশ্চয় পত্রিকার থেকে সেটা উইথড্র করা হবে এবং অ্যাপোলজি চাওয়া হবে ইত্যাদি। যদিও এই রিপোর্ট লেখা পর্যন্ত আমাদের (সাপ্তাহিক সুরমার) কাছে চেয়ারম্যান আরিফের পক্ষ থেকে কোন প্রকার প্রতিবাদ কিংবা বক্তব্য পাওয়া যায়নি। কিংবা অন্য কেউ আমাদের সাথে এ ব্যাপারে যোগাযোগও করেনি। তাই তাদের পত্রিকার বিরুদ্ধে প্রতিবাদের দাবিটি অসত্য।
আরো উল্লেখ্য যে, বিলেতের স্বনামধন্য, ৪২ বছরের পুরনো, বিলেতের অন্যতম জাতীয় বাংলা গণমাধ্যম সাপ্তাহিক সুরমা পত্রিকাটিকে “সিলেটি পত্রিকা” বলে আখ্যায়িত করে নানাভাবে তুচ্ছ-তাচ্ছিল্য করা হয়। এমনকি টাকার বিনিময়ে সংবাদ ছেপেছে বলে দাবি করে এবং সিলেটের আঞ্চলিকতা ও মানুষের বিরুদ্ধে বিষোদগার করা হয়। যা বিলেতে বসবাসরত প্রবাসী বাংলাদেশিদের  মধ্যে আঞ্চলিকতার বিভেদ সৃষ্টির পায়তারা ছাড়া কিছুই নয়। এভাবেই সাইবার ক্রিমিনালরা ডিজিটাল প্ল্যাটফর্ম ব্যবহার করে প্রকাশ্যে নানা প্রকার হুমকি-ধমকি ও তুচ্ছ তাচ্ছিল্য করে। জননিরাপত্তা ও আঞ্চলিক বিষোদগারের মাধ্যমে দেশে এবং বিদেশে আঞ্চলিক সম্প্রীতি বিনষ্টের জন্য উস্কানিমূলক বক্তব্য দেয়,যা সমাজ ও জাতির জন্য ভয়াবহ পরিণতি বয়ে আনতে পারে। তাই অনতিবিলম্বে সুষ্ঠু তদন্তের মাধ্যমে জাতীয় জননিরাপত্তা ও ডিজিটাল সিকিউরিটি আইনের প্রযোজ্য সকল ধারায় দ্রুত বিচার দাবী জানানো হচ্ছে ।
যেহেতু,বিষয়টি সুরমা পত্রিকার মান মর্যাদার সাথে সরাসরি জড়িত এবং কমিউনিটি সম্প্রীতি ও জননিরাপত্তা সংশ্লিষ্ট। তাই আমরা এই পত্রিকার পক্ষ থেকে নিন্মোক্ত জনগুরুত্বসম্পন্ন বিষয়গুলোতে যাবতীয় আইনানুগ ব্যবস্থা গ্রহণের জন্য যথাযথ কর্তৃপক্ষের দৃষ্টি আকর্ষণ করা যাচ্ছে।
এক. অসংখ্য অপকর্মের মাধ্যমে মাদক ও সাইবার সন্ত্রাসীরা প্রমাণ করতে চায় নিজেদের মাসল পাওয়ার। আসলে তাদের শক্তির উৎস কোথায়? সাইবার সন্ত্রাসের মাধ্যমে নানাভাবে হুমকি ধামকি দেওয়ার ভিডিও চিত্র আমাদের পত্রিকা অফিসে সংরক্ষিত রয়েছে।দুই. সন্ত্রাস: সন্ত্রাসবাদই যেন আরিফ গংদের নেশা এবং পেশা। তাই তাদের নানাবিধ সন্ত্রাসী কর্মকাণ্ডের কারণে ইউনিয়নবাসি ভীত সন্ত্রস্ত হয়ে মুখ খুলতে ভয় পায়। এলাকায় আরিফের নেতৃত্বে সন্ত্রাস এবং চাঁদাবাজির ঘটনা ঘটে এবং এই সন্ত্রাস-চাঁদাবাজি নিয়ন্ত্রিত হয় নিজস্ব ক্যাডারদের বাহিনী দিয়ে।তিন. চাঁদাবাজি:সম্প্রতি বিভিন্ন গণমাধ্যমে সন্ত্রাস মাদক ও দুর্নীতি সংশ্লিষ্ট সংবাদ প্রচারের পর মাদক সন্ত্রাস ও দুর্নীতির পাশাপাশি চাঁদাবাজির অভিযোগ উঠেছে আরিফ শিকদারের বিরুদ্ধে। সম্প্রতি ইউনিয়নের তিনটি রাস্তার কন্টাকটর চলমান কাজ ফেলে রেখে চলে গিয়েছে এই গংদের চাঁদাবাজির যন্ত্রণায়। এমনকি চাঁদাবাজদের হাত থেকে রক্ষা পাননি গরিব অটো রিকশা মালিক ও চালকরা।বারুয়াখালি ইউনিয়নের প্রতিটি অটো গাড়িতে বারুয়াখালী ইউনিয়ন এর নাম লেখা স্টিকার লাগিয়ে,প্রতিটি স্টিকার বাবদ এক হাজার টাকা করে চাঁদা আদায় করা হচ্ছে বলে ভুক্তভোগীরা জানান। চার. দুর্নীতি: দুর্নীতিই হলো আরিফ শিকদারের অন্যতম অস্ত্র এবং দুর্নীতিকরে তিনি সম্পদের পাহাড় গড়েছেন। যেহেতু তিনি নিজেকে একজন প্রভাবশালী ব্যক্তি হিসেবে পরিচিত করতে বেপরোয়া তাই নানাবিধ প্রতারণার আশ্রয় নেন। যেমন,তার সঙ্গে সরকারের অনেকের সম্পর্ক আছে বলে বেড়ান । এমপি সালমান এফ রহমানের সঙ্গে তোলা গ্রুপ ছবি তার “ফেসবুক পি,আর গ্রুপ” সাইবার জগতে বিভিন্ন ভাবে উপস্থাপন করে আধিপত্য জাহির করার অপচেষ্টা করে। ইউপি চেয়ারম্যান আরিফুর রহমান শিকদার এলাকার কোনো উন্নয়ন করেননি। অনিয়ম ও দুর্নীতির মাধ্যমে শুধু নিজে সম্পদ গড়ে তুলেছেন। দুর্নীতির বিস্তারিত বিবরণ খোলা চিঠিতে রয়েছে। প্রসঙ্গত, ইউপি চেয়ারম্যান আরিফের বিরুদ্ধে অবৈধ উপায়ে সম্পদ অর্জনের মাধ্যমে শূণ্য থেকে সল্প সময় কোটিপতি হওয়ার অভিযোগ রয়েছে।পাঁচ. নারী নির্যাতন: আরো অভিযোগ আছে যে, আরিফ শিকদার ছাত্র জীবন থেকেই মাদকাসক্ত। আরিফ শিকদার নেশাগ্রস্ত অবস্থায় তার প্রথম স্ত্রীর উপর অমানবিক অত্যাচার ও নির্যাতন করতেন। এই পাশবিক নির্যাতন সইতে না পেরে প্রথম স্ত্রী তাকে ছেড়ে চলে যায়। চেয়ারম্যান নির্বাচিত হবার পর দ্বিতীয় বিয়ে করেন তার আপন ছোট ভাইয়ের শালিকে। সাত. মাদক:মাদকাসক্ত বারুয়াখালী ইউনিয়ন পরিষদ চেয়ারম্যান ও তার ছোট ভাই। মাদক ব্যবসাসহ নানা অপকর্মে জড়িত থাকার অভিযোগ রয়েছে তার বিরুদ্ধে। অভিযোগ রয়েছে, প্রতি গ্রামে ৫-১০জনের বাহিনী করে একটি সন্ত্রাসী বাহিনী গড়ে তোলার।এই এর মাধ্যমে অত্র অঞ্চলের মাদক ব্যবসা নিজের নিয়ন্ত্রণে পরিচালনা করেন তিনি। চেয়ারম্যানের ভাই সহ আত্মীয়-স্বজন মাদকদ্রব্যসহ আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর হাতে ধরা পড়লেও খুব সহজেই থানা থেকে ছাড়িয়ে নেয়।নবাবগঞ্জ থানা তথ্যবিবরণীতে শুধু সুভাষ বিশ্বাস কে ২৫টি ইয়াবা সহ আটক দেখানো হয়।ঘটনাটি ইতিপূর্বে গণমাধ্যমে প্রকাশিত হয়।
এসব বিষয়ে আরিফের মন্তব্য জানার জন্য পত্রিকা অফিস থেকে মুঠোফোনে বারবার যোগাযোগ করার চেষ্টা করা হলেও তিনি আমাদের ফোন রিসিভ করেননি। এলাকাবাসী আরও বলেন, মাননীয় প্রধানমন্ত্রী ও স্থানীয় এমপি মহোদয়, যেখানে মাদক, সন্ত্রাস ও দুর্নীতির ব্যাপারে জিরো টলারেন্স নিতে বলেছেন, সেখানে সন্ত্রাসী, মাদকসেবি ও ব্যবসায়ী দুর্নীতিবাজ ওই চেয়ারম্যান, আইনের আওতায় আসছে না। এটা কীভাবে সম্ভব হচ্ছে? এটাই আশ্চর্যের বিষয়!
বিষয়টি খতিয়ে দেখার জন্য  তারা যথাযথ কর্তৃপক্ষের দৃষ্টি আকর্ষণ করেন ।

Sheikhsbay

Related Articles

Back to top button
Close
Close