নিউজ

তথাকথিত গণ কমিশনের মিথ্যা অভিযোগ প্রত্যাখ্যান ও নিন্দা জানিয়ে বৃটেনের দেড় শতাধিক বিশিষ্ট উলামায়ে কেরামের বিবৃতি

কারো বিরুদ্ধে তদন্ত করার অধিকার তথাকথিত গণ কমিশনের নেই

উলামায়ে কেরামকে হেয় করার জন্যেই “গণ কমিশন “দুদুকের নিকট ভূঁয়া অভিযোগ দায়ের করেছে

লণ্ডন, ২০ মে : তথাকথিত গণ কমিশন কর্তৃক বাংলাদেশের খ্যাতিমান ১১৬ জন আলেম এবং এক হাজার মাদ্রাসার বিরুদ্ধে সন্ত্রাস জঙ্গীবাদ ও দুর্ণীতির মিথ্যা অভিযোগ দায়ের করার তীব্র নিন্দা ও প্রতিবাদ জানিয়েছেন বৃটেনের দেড় শতাধিক বিশিষ্ট উলামায়ে কেরাম। এক বিবৃতিতে তাঁরা বলেন, তথাকথিত গণ কমিশন তদন্তের নামে যে শ্বেতপত্র দাখিল করেছে তা সম্পূর্ণ বানোয়াট, মিথ্যা তথ্যে ভরপূর এবং দেশের বরেণ্য উলামায়ে কেরামকে বিতর্কিত ও হেয় প্রতিপন্ন করা এবং বাংলাদেশ থেকে ইসলামকে সমূলে উৎপাটিত করার গভীর ও সুদূর প্রসারী ষড়যন্ত্রের অংশ।

উলামায়ে কেরামগণ বলেন, সরকার নিয়োজিত কোন সংস্থা ছাড়া অন্য কারো পক্ষে কোন ব্যাক্তি বা প্রতিষ্ঠান সম্পর্কে তদন্ত করার আইনগত কোন অধিকার নেই ।অথচ “গণ কমিশন “দেশের সম্মানিত উলামায়ে কেরাম ও মাদ্রাসা সমূহের বিরুদ্ধে তদন্ত চালিয়ে একাধারে সরকার এবং রাষ্ট্রের সমান্তরাল ভূমিকায় অবতীর্ণ হয়েছে ।তাদের এহেন কাজ দেশে বিদ্যমান প্রাইভেসি আইনেরও সুষ্পষ্ট লঙ্ঘন এবং চরম ধৃষ্ঠতা ও রাষ্ট্রদ্রোহিতার শামিল । 
ঘাদানিক বা তথাকথিত ঘাতক দালাল নির্মূল কমিটি গোড়া থেকেই একটি বিতর্কিত ও ইসলাম বিদ্বেষী সংগঠন হিসেবে পরিচিত । তাদের কাজ হলো দেশের মানুষের ধর্মীয় বিশ্বাস ও অনুভূতি নিয়ে ব্যঙ্গ বিদ্রুপ করা, মিথ্যা ও সাজানো তথ্য দিয়ে জনমনে বিভ্রান্তি সৃষ্ঠি এবং বাংলাদেশকে ইসলাম মুক্ত করে বিদেশী শক্তির সাংস্কৃতিক ও রাজনৈতিক আধিপত্যের অধিনস্ত করা। দেশে দুর্নীতি দু: শাসন সহ খুন গুম ধর্ষন বাপক আকার ধারন করলেও এর বিরুদ্ধে কথা না বলে উদ্দেশ্য প্রণোদিতভাবে তারা ইসলাম ও ইসলামী শিক্ষার বিরুদ্ধে মিথ্যা প্রোপাগান্ডা চালিয়ে যাচ্ছে ।
ঘাদানিক এর চেয়ারম্যান শাহরিয়ার কবীর একজন চিণ্হিত ও চরম বিতর্কিত ব্যাক্তি ।মুক্তিযুদ্ধের সময় পাক আর্মির সহযোগী হিসেবে পরিচিত এবং তাঁর সকল কর্মকান্ড সন্দেহযুক্ত এবং দেশ ও দেশেরস্বার্থবিরোধী ।এই ব্যাক্তি একই সাথে দেশে সাম্প্রদায়িকতা ও অস্থিতিশীতা সৃষ্ঠির ইন্ধনদাতা ও কারিগর ।

উলামায়ে কেরামগণ তাঁদের বিবৃতিতে উদ্বেগ প্রকাশ করে বলেন, জাতীয় সংসদের উপজাতি ও সংখ্যালঘু বিষয়ক ককাস তাদের কাজের নির্দিষ্ট পরিধির বাইরে এসে ঘাদানিক এর মতো একটি সাম্প্রদায়িক বিতর্কিত সংগঠনের সাথে সমন্বয় করে গণ কমিশনের মতো হঠাৎ গজিয়ে উঠা একটি ভূঁইফোড় সংগঠনের নামে দেশের আলেম উলামা ও মাদ্রাসা সমূহের বিরুদ্ধে ষড়যন্ত্রের সাথে জড়িত হয়ে মহান জাতীয় সংসদের ভাবমূর্তিকে ক্ষুন্ন করেছে ।এটা জানা কথা যে, এ সব সংগঠন এবং এর সাথে সংশ্লিষ্ট ব্যাক্তিগন সন্দেহাতীত ভাবে বিতর্কিত । জাতীয় স্বার্থেই এদের প্রত্যেকের কর্মকান্ড ও তৎপরতা খতিয়ে দেখার জন্য উলামায়ে কেরামগণ সরকারের নিকট তদন্তের জোর দাবী জানান।তাঁরা বলেন, সরকার বাংলাদেশে যত উন্নয়নের চেষ্ঠাই করুন ঐ চিণ্হিত ইসলাম বিরোধী শক্তিটি দেশকে ইতোমধ্যে তাহযীব তামাদ্দুন বা সাংস্কৃতিকভাবে পঙ্গু করে দিয়ে আমাদের জাতিসত্তার পরিচয় এবং স্বাতন্ত্রকে ধ্বংস করার কাজে অনেক দূর এগিয়ে গেছে যা অনিবার্যভাবে দেশের স্বাধীনতা ও সার্বভৌমত্বের জন্য হুমকি স্বরুপ। তারা তাদের হীন উদ্দেশ্য বাস্তবায়নের লক্ষ্যে কখনো সংস্কৃতির নামে,কখনো বাঙালীত্বের নামে, কখনোবা নাটক সিনেমা শিল্পকলা ও বিনোদনের নামে সমাজে বিদ্বেষ, বিভক্তি ও সামাজিক অস্থিরতা সৃষ্ঠিতে কাজ করে যাচ্ছে ।ইতোমধ্যে তারা দেশের তরুন তরুনীদেরকে নৈতিক অবক্ষয়ের সর্বনিম্ন পর্যায়ে এনে দাঁড় করিয়েছে। তারা তাদের এই মিশন বাস্তবায়নের পথে দেশের উলামায়ে কেরাম এবং মাদ্রাসাগুলেকে একমাত্র বাঁধা হিসেবেমনে করে বলেই তাঁদের চরিত্র হননের ঘৃণিত পন্থা বেছে নিয়েছে।
তাঁরা বলেন, তথাকথিত গণ কমিশন সরে জমীন তদন্তের যে দাবী করেছে এর অসংলগ্নতা তাদের কৃত মাদ্রাসাগুলোর ভুল তালিকা দেখলেই বুঝা যায়।তাদের তালিকায় অসংখ্য মাদ্রাসা সম্পর্কে ভুল তথ্য দেয়া হয়েছে।প্রতিষ্ঠানের প্রধান হিসেবে যাদের বিরুদ্ধে তারা অভিযোগ দায়ের করেছে তাঁদের অনেকেরই বাস্তবে অস্তিত্ব নেই। অনেকই বহু পূর্বে ইনতিকাল করেছেন , আবার অনেকের নাম বা প্রতিষ্ঠানের পদবী যা ব্যবহার করা হয়েছে তা আদৌ সঠিক নয় ।এমনকি মাদ্রাসার ছাত্র শিক্ষক সম্পর্কে যে পরিসংখ্যান দেয়া হয়েছে তা ও সঠিক নয়।

মোট কথা পুরো রিপোর্টটিই কল্পনার মাধূরী মেশানো এবং তাদের বদ্ধমূল পূর্বধারনার রুপায়ন মাত্র।
উলামায়ে কেরামগণ এও প্রশ্ন রাখেন যে, দুদক একটি আইনী সংস্থা হওয়া সত্তেও একটি ভূঁইফোড় সংস্থার কল্পিত তদন্তের তথাকথিত শ্বেতপত্রটি তারা গ্রহন করলো কী ভাবে? এর মাধ্যমে গণ কমিশন যেমন বে আইনী কাজ করেছে, এটি গ্রহণ করে দুদকও তেমনি নিজেদেরকে একটি হাস্যকর সংস্থায় পরিণত করেছে । উলামায়ে কেরামগণ তাঁদের বিবৃতিত বলেন,ওয়াজ করাকে ধর্ম ব্যবসা হিসেবে আখ্যায়িত করে গণ কমিশন চরম ধৃষ্ঠতা প্রদর্শন করেছে। সারাদেশ আউল বাউলের আসর, মেলা বান্নি যাত্রা পালার নামে নানান অপকর্ম ও অশ্লীল কাজ অবাধে চলছে । এসব বেহায়াপণা ও নোংরামির নিয়ে কোন প্রশ্ন না তুলে বরং ঐসব কর্মকান্ডকে তারা বিভিন্নভাবে প্রটেকশন ও পৃষ্ঠপোষকতা দিয়ে আসছে । গ্রামে গন্জের মানুষ তাদের ধর্মীয় শিক্ষা এবং সমাজ চরিত্র উন্নয়নের লক্ষ্যে স্বতঃস্ফুর্তভাবে ওয়াজমাহফিলের আয়োজন করলে এতে তাদের গাত্রদাহ হবে কেন?উলামায়ে কেরামগণ বলেন , আমরা তাদের মনে করিয়ে দিতে চাই যে, এদেশে ইসলাম কচুরিপানার মতো ভেসে আসেনি। মুসলমানরাও রিফিউজি বা কারো আশ্রিত নন। এদেশে ইসলাম আছে , ইসলাম থাকবে। ইসলাম কোন ছিনিমিনি খেলার বস্তু নয়।কোন জুজুর ভয় দেখিয়ে এদেশে ইসলামের অগ্রযাত্রা এমনকি ওয়াজ মাহফিলকে বন্ধ করা যাবে না ।
তারা গণ কমিশনের এই উস্কানিমূলক ও বে আইনী কর্মকান্ডের বিরুদ্ধে কঠোর ব্যবস্থা গ্রহনের জন্য সরকারের প্রতি আহবান এবং কারান্তরীন সকল উলামায়ে কেরামকে অবিলম্বে নিঃশর্ত মুক্তিদানের আহবান জানান।

বিবৃতিদাতা উলামায়ে কেরামের গণ যথাক্রমে—
১. শায়খ মাওলানা আসগর হোসাইন ২. শায়খুল হাদীস মুফতি আব্দুল হান্নান ৩. শায়খ হাফিজ মাওলানা শামসুল হক ৪. শায়খ মাওলানা জমশেদ আলী ৫. শায়খ মাওলানা তরিকুল্লাহ ৬. শায়খুল হাদীস মুফতি আবদুর রহমান ৭. হাফিজ শায়খ সৈয়দ ইমাম উদ্দীন8. মাওলানা শায়খ এখলাছুর রহমান ৯. মুফতি জিল্লুল হক ১০. মাওলানা আশরাফ আলী শিকদার ১১. শায়খ মাওলানা আব্দুল জলীল ১২. অধ্যাপক মাওলানা আব্দুল কাদির সালেহ ১৩. ইমাম মাওলানা ফরীদ আহমদ খান ১৪. মাওলানা শোয়াইব আহমদ ১৫. শায়খুল হাদীস প্রিন্সিপাল মাওলানা রেজাউল হক ১৬. শায়খ মুফতি সাইফুল ইসলাম ১৭. মাওলানা সাদিকুর রহমান ১৮. মাওলানা সৈয়দ আশরাফ আলী ১৯. শায়খ মাওলানা আব্দুল আজীজ সিদ্দিকী ২০. মাওলানা হামিদুর রহমান হেলাল ২১. মাওলানা সৈয়দ মোশাররফ আলী ২২. হাফিজ মাওলানা সৈয়দ তাসাদ্দুক আহমদ ২৩. মাওলানা গোলাম কিবরিয়া ২৪. মুফতি আব্দুল মুনতাকিম ২৫. শায়খ মাওলানা ফয়েজ আহমদ ২৬.শায়খ মাওলানা এমদাদুর রহমান মাদানী ২৭. মাওলানা আবদুস সালাম ২৮. মাওলানা শওকত আলী ২৯. মুফতি তাজুল ইসলাম ৩০. আলহাজ মাওলানা আতাউর রহমান ৩১. হাফিজ মাওলানা হাসান নূরী চৌধুরী ৩২. ক্বারী আব্দুল মুকিত আজাদ ৩৩. শায়খ মাওলানা ইয়াহইয়া ৩৪. মাওলানা এখলাছুর রহমান বালাগন্জী ৩৫. মাওলানা আবদুর রব ফয়েজী ৩৬. শায়খ মাওলানা শামসুদ্দিন ৩৭. মুফতি হাবীব নূহ ৩৮. মাওলানা ফখরুদ্দীন সাদিক ৩৯. মাওলানা আবদুর রহমান ৪০. মাওলানা শাহ আমিনুল ইসলাম ৪১. হাফিজ মাওলানা আব্দুল কাদির ৪২. হাফিজ মাওলানা ইকবাল হোসাইন ৪৩. হাফিজ মাওলানা সালেহ আহমদ ৪৪. মাওলানা শাহনূর মিয়া ৪৫. মুফতি মাওসুফ আহমদ ৪৬. মাওলানা শাহ মিজানুল হক ৪৭. মাওলানা সৈয়দ তামিম আহমদ ৪৮. মুফতি ছালেহ আহমদ ৪৯. মাওলানা মামনূন মহিউদ্দীন ৫০. খতীব তাজুল ইসলাম ৫১. হাফিজ মাওলানা নজির উদ্দীন ৫২. মাওলানা আনহারুল ইসলাম চৌধুরী ৫৩. ব্যারিষ্টার মাওলানা বদরুল হক ৫৪. মাওলানা আব্দুল মজিদ ৫৫. মাওলানা আব্দুল মতিন ৫৬. মাওলানা এনামুল হাসান ছাবীর ৫৭. হাফিজ জালাল উদ্দিন ৫৮. শায়খ মাওলানা আবু তাহের ফারুকী ৫৯. মাওলানা জাহাঙ্গীর খান ৬০. মাওলানা সালেহ আহমদ হামিদী ৬১. মাওলানা আ ফ ম শোয়াইব ৬২. মাওলানা আব্দুল করীম মামরখানী ৬৩. হাফিজ মাওলানা আব্দুল আউয়াল ৬৪. হাফিজ মাওলানা কামরুল হাসান খান ৬৫. হাফিজ মাওলানা এনামুল হক ৬৬. হাফিজ হোসাইন আহমদ বিশ্বনাথী ৬৭. মুফতি আজিম উদ্দীন ৬৮. মাওলানা সৈয়দ নাইম আহমদ ৬৯. মাওলানা তায়ীদুল ইসলাম ৭০. মুফতি মুতাহির সিদ্দিক ৭১. মাওলানা সাদিক আহমদ ৭২. মাওলানা নজিরুল ইসলাম ৭৩. মাওলানা আশফাকুর রহমান ৭৪. মাওলানা গোলাম মোহাইমিন ফরহাদ ৭৫. মাওলানা জসিম উদ্দিন ৭৬. মাওলানা মাহবুবুর রহমান তালুকদার ৭৭. হাফিজ মাওলানা সাদিকুর রহমান ৭৮. মাওলানা শামছুল আলম কিয়ামপূরী ৭৯. মাওলানা আব্দুল বাছিত ৮০. মাওলানা খালিদ আহমদ ৮১. মুফতি জুনায়েদ আহমদ ৮২. মাওলানা আতাউর রহমান জাকির ৮৩. হাফিজ মাওলানা আব্দুল হক ৮৪. মুফতি মাসরুর আহমদ বুরহান ৮৫. মুফতি ছাফির উদ্দীন ৮৬. মাওলানা সাদিকুর রহমান ৮৭. মাওলানা আবদুর রহমান ৮৮. মাওলানা নোমান উদ্দিন ৮৯. মুফতি শামীম মোহাম্মাদ ৯০. মাওলানা শফিকুল ইসলাম ৯১. মাওলানা আখতারুজ্জামান ৯২. মুফতি আবদুর রাজ্জাক ৯৩. হাফিজ মাওলানা ইউসুফ সালেহ ৯৪. হাফিজ মাওলানা মুখলিছুর রহমান চৌধুরী ৯৫. হাফিজ জিয়াউদ্দীন ৯৬. মাওলানা আব্দুল হক ৯৭. হাফিজ মাওলানা রশীদ আহমদ নোমান ৯৮. মাওলানা নাজমুল হাসান ৯৯. মাওলানা অলিউর রহমান ১০০. মুফতি ফয়জুর রহমান ১০১. হাফিজ মাওলানা রশীদ আহমদ ১০২. হাফিজ মাওলানা হাবীবুর রহমান ১০৩. মুফতি বুরহান উদ্দীন ১০৪. হাফিজ মাওলানা ইলিয়াস ১০৫. মাওলানা মাহফুজ আহমদ ১০৬. হাফিজ মাওলানা মাসুম আহমদ ১০৭. মাওলানা দিলওয়ার হোসাইন ১০৮. মাওলানা মোখতার হোসাইন ১০৯. মাওলানা মাসুম আহমদ ১১০. মাওলানা আনিছুর রহমান ১১১. শায়খ মাওলানা নাজিম উদ্দিন ১১২. মাওলানা মাশুকুর রশীদ ১১৩. মাওলানা মইনুদ্দিন খান ১১৪. মাওলানা জাবির আহমদ ১১৫. মাওলানা মুসলেহ উদ্দিন ১১৬. হাফিজ মাওলানা সৈয়দ জুনায়েদ আহমদ ১১৭. হাফিজ মাওলানা মুশতাক আহমদ ১১৮. মাওলানা নুফায়েস আহমদ বরকতপূরী ১১৯. মাওলানা ছাদিকুর রহমান ১২০. মাওলানা ব্যারিষ্টার হাবিবুল্লাহ ১২১. মাওলানা সৈয়দ রিয়াজ আহমদ ১২২. মাওলানা আব্দুল মালিক ১২৩. মাওলানা মিছবাহুজ্জামান হেলালী ১২৪. হাফিজ মাওলানা আব্দুল কাইয়ূম ১২৫. হাফিজ মাওলানা খালেদ আহমদ ১২৬. মাওলানা মুতাসিম বিল্লাহ ১২৭. হাফিজ সৈয়দ শিহাব উদ্দিন ১২৮. মাওলানা কাওসার আহমদ ১২৯. হাফিজ মাওলানা সৈয়দ হোসাইন আহমদ ১৩০. মাওলানা আশরাফুল মাওলা ১৩১. মাওলানা ফজলুল হক কামালী ১৩২. মাওলানা সাইফুর রহমান ১৩৩. মাওলানা আজহারুল ইসলাম ১৩৪. হাফিজ মাওলানা ওবায়েদ উল্লাহ ১৩৫. মাওলানা আবুল কালাম ১৩৬. শায়খ মাওলানা সৈয়দ মশহুদ হোসেন ১৩৭. মাওলানা আবু সুফিয়ান ১৩৮. মাওলানা আওলাদ হোসেন ১৩৯. হাফিজ মাওলানা আশরাফ চৌধুরী ১৪০. মুফতি নূরুল ইসলাম ১৪১. মাওলানা সাইফুল ইসলাম ১৪২. মাওলানা আব্দুল গাফফার ১৪৩. মাওলানা ওবায়েদ উল্লাহ শামীম ১৪৪. মাওলানা জহীর উদ্দিন ১৪৫. মাওলানা তাহমিদ আজীজ ১৪৬. মাওলানা আব্দুল খালিক শাহেদ ১৪৭. মাওলানা আনওয়ার হোসাইন ১৪৮. হাফিজ মুশতাক আহমদ ১৪৯. মাওলানা ফখরুদ্দিন বিশ্বনাথী ১৫০. মাওলানা মোহাম্মাদ শাহজাহান ১৫১. মুফতি সালাতুর রহমান মাহবুব ১৫২. মাওলানা হোসাইন আহমদ ১৫৩. মাওলানা মিফতাহুর রহমান ১৫৪. মাওলানা ফুজায়েল আহমদ নাজমুল ১৫৫. মাওলানা মোহাম্মাদ আল আমীন ১৫৬. মাওলানা শামছুল হক ছাতকী ১৫৭. হাফিজ মিফতাহুর রহমান ১৫৮. মাওলানা আবুল কাসেম ১৫৯. হাফিজ মনসুর আহমদ রাজা ১৬০. হাফিজ মাওলানা নাসির উদ্দিন আহমদ ১৬১. হাফিজ সাদিকুল ইসলাম ১৬২. হাফিজ মাওলানা নাজমুল হক ১৬৩. হাফিজ মাওলানা মুহিবুর রহমান মাসুম ১৬৪. মাওলানা এনাম উদ্দিন ১৬৫. মাওলানা শেখ রুম্মান আহমদ ১৬৬. মাওলানা আজিজুর রহমান ১৬৭. মাওলানা মাহমুদুল হাসান ১৬৮. হাফিজ মাওলানা মন্জুরুল হক ১৬৯. মাওলানা আমীরুল ইসলাম ১৭০. ক্বারী মাওলানা আব্দুল জলীল ১৭১. মাওলানা বুরহান উদ্দিন ১৭২. হাফিজ মাওলানা হোসাইন আহমদ ১৭৩. মাওলানা সাদিকুর রহমান ১৭৪. মাওলানা জাকারিয়া আহমদ ১৭৫. হাফিজ শাহির উদ্দিন ১৭৬. মাওলানা নোমান উদ্দিন ১৭৭. হাফিজ মাওলানা নোমান হামিদী ১৭৮. হাফিজ মোহাম্মাদ আলী ১৭৯. মাওলানা বেলাল আহমদ ১৮০. মাওলানা শাহেদ আহমদ ১৮১. মাওলানা মারুফ আহমদ ১৮২. মাওলানা সাইদুল ইসলাম ১৮৩. মাওলানা সৈয়দ ফয়েজ আহমদ ১৮৪. মাওলানা মহীউদ্দিন খান ১৮৫. হাফিজ মাওলানা ইসলাম উদ্দীন ১৮৬. হাফিজ মাওলানা আসাদ আহমদ ১৮৭. মাওলানা ফখরুল ইসলাম ১৮৮. মাওলানা নাজমুল হক জাহেদ।

Sheikhsbay

Related Articles

Back to top button
Close
Close